লিকুইড আইলাইনারঃ
যুগ
যুগ ধরে চোখের সাজের অন্যতম উপকরন হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে লিকুইড আইলাইনার। তাই
এই আইলাইনার বহুল ব্যবহৃত ও সর্বাপেক্ষা পরিচিত। সাধারনত ছোট পাত্রে বা টিউবে
সংরক্ষণ অবস্থায় পাওয়া যায়।
সুবিধা
১। চোখের সাজে নাটকীয়তা আনে ।
২। সুনির্দিষ্ট আকৃতি ফুটিয়ে তোলে।
৩। আইল্যাশ ঘন দেখায়।
৪।
অ্যারাবিক লুক দিতে এই আইলাইনার ব্যবহার করা হয়।
অসুবিধা
১। প্রয়োগ কঠিন।
২। সূক্ষ্ম রেখা আঁকতে ধৈর্য্য ও অনুশীলন জরুরী।
৩। চোখের
নিচের পাতায় ব্যবহার করা যায় না।
ক্রীম বা জেল আইলাইনার
ছোট
ছোট পাত্রে জেল আইলাইনার সংরক্ষন করা হয়। এই আইলাইনার চেপ্টা কিন্তু কোণা করে কাটা
এক ধরনের বিশেষ ব্রাশ দিয়ে চোখে লাগাতে হয়।
সুবিধা
১।
ব্যবহারবিধি সহজ।
২।
স্মোকি আই লুক পেতে এই আইলাইনার ব্যবহার করা হয়।
অসুবিধা
১।পেন্সিল
আইলাইনারের মতো সবসময় বহনযোগ্য নয়।
পেন্সিল আইলাইনারঃ
পেন্সিল
আইলাইনার সাজের সময় চোখে লাগানো খুবই সহজ। এটি বিভিন্ন রঙের হওয়ায় যে কোন ধরনের
সাজ দেওয়া সহজ হয়। অনেক সময় ক্রিম
আইশ্যাডোর বিকল্প হিসেবে চোখের পাতায় সূক্ষ্ম দাগ আঁকতে ব্যবহার করা হয়।
সুবিধা
১।
ব্যবহারবিধি সহজ।
২।
অনেক রঙের হয়ে থাকে।
৩।সহজলভ্য,
সুপরিচিত ও বহনযোগ্য।
কোহল আইলাইনার বা কাজল
কোহল
আইলাইনার বা কাজল মধ্যপ্রাচ্যে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত
হয়।
সুবিধা
১। সূক্ষ্ম
রেখা টানা সহজ।
২। সহজে বহনযোগ্য
অসুবিধা
১। চোখের চারপাশে ছড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
No comments:
Post a Comment