
কড়া
রোদে একটা ভালো রোদচশমা চোখকে অনেকটাই আরাম দিতে পারে। এটা শুধু রোদ থেকে
চোখকে রক্ষা করে না, বরং চোখের চারপাশে সহজে বলিরেখা পড়তে দেয় না। আর
প্রয়োজনের পাশাপাশি মুখের গড়নের সঙ্গে মানানসই রোদচশমা তো এখন ফ্যাশন
ট্রেন্ড। স্কুল-কলেজপড়ুয়া কিংবা চাকরিজীবী_সবার চোখেই রোদচশমা। বড় বড় দোকান
থেকে শুরু করে ছোট ছোট চশমাঘরে চোখে পড়ে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের, বিভিন্ন
ডিজাইনের রোদচশমা। বিজয়নগরের অ্যারাবিয়ান অপটিকসের বিক্রেতা মো. রাসেল
জানান, বিভিন্ন শেপের সানগ্লাসের মধ্যে ওভাল, ওভাল স্কয়ার, ওয়েফার, পাইলট
শেপ বেশ চলছে। রঙের ক্ষেত্রে কালো, খয়েরি, সবুজ, ধূসর, নীলসহ বিভিন্ন রং
পাওয়া যাচ্ছে। আবার ব্র্যান্ডভেদে রোদচশমার কার্যকারিতায়ও আছে ভিন্নতা।
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি প্রতিরোধ করে, এমন রোদচশমাকে বলে পোলারইজড
সানগ্লাস। সাধারণ নামি ব্র্যান্ডের চশমাগুলো পোলারাইজড হয়। আবার ছেলে ও
মেয়েদের সানগ্লাসেও আছে ভিন্নতা। পাইলট, ওয়েফার বা ওভাল শেপের গ্লাস
ছেলেদের জন্য মানানসই। রঙের ক্ষেত্রে কালো, বাদামি অথবা ধূসর। মেয়েদের জন্য
রয়েছে পাথরের কাজ করা একটু চওড়া ফ্রেমের বেগুনি, গোলাপি, লাল রঙের চশমা।
মুখের গড়ন, সানগ্লাসের ধরণঃ
গোলাকার
মুখের জন্য পুরু চতুর্ভুজ আকৃতির বা কোনাযুক্ত ফ্রেমই মানানসই। মুখের গড়ন
ডিম্বাকৃতির হলে যেকোনো ধরনের চশমা পরতে পারেন। চৌকা গড়নের মুখে ডিম্বাকার
বা গোলাকার ফ্রেম পরুন। আয়তকার মুখে কোনাযুক্ত জ্যামিতিক বা ওপরের দিকে
চ্যাপ্টা ফ্রেম ভালো লাগবে।
No comments:
Post a Comment